মিস ইউ মা।

মা, মাগো আমাকে একটু শক্ত করে জড়িয়ে ধরবে, প্লিজ। আসার সময় তোমাকে ঠিক মত জড়িয়েও ধরিনি পাছে তুমি আমার বুকের ভেতরের হাহাকারটা টের পেয়ে যাও। তোমার সামনে কাদিও নি, তোমার মন খারাপ হবে ভেবে। জানি মা এখনও তুমি মন খারাপ করে আছো, কিন্তু হয়ত এই ভেবে শান্তি পাচ্ছ যে তোমার মেয়ে অনেক বড় হয়ে গেছে, নিজের সংসারে হাসি মুখে ফেরত গেছে। বিস্তারিত পড়ুন

Posted in চিঠি | এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

আমার দাদাজান

ছোটবেলায় আমাদের খুব প্রিয় কাজগুলোর মধ্যে ১টা কাজ ছিল সকালে ঘুম থেকে উঠেই দাদার হাত ধরে মাঠে যাওয়া। মাঠে যাওয়ার ১টাই কারন, দাদার সাথে গেলে ছানা আর মাঠা কিনে খাওয়া হবেই। ছানা আর মাঠার লোভে দাদার হাত ধরে মর্নিং ওয়াক করা। আর কিছুক্ষন পর পর দাদাকে জিজ্ঞাসা করা দাদা আর কতক্ষন হাটবেন? হাটা শেষ হলে অনেক চিনি দিয়ে ছানা…। বিস্তারিত

Posted in চিঠি | এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

প্রিয় বাবা

সামনে বাবা দিবস আসতেসে, কখনো তোমাকে বাবা দিবস উপলক্ষ্যে কিছু দেয়া হয়নি। আম্মুকে মা দিবস উপলক্ষ্যে কিছু না কিছু সব সময়ই দিতাম কিন্তু আমার তালিকা থেকে কিভাবে কিভাবে যেন তুমি বাদ পরে যেতে। আসলে আমার অজান্তে না তোমাকে ইচ্ছা করেই বাদ দিতাম। আব্বু তোমার মনে আছে আমি যখন ইন্টারে পড়ি তখন ঈদ উপলক্ষ্যে তোমাকে কালো রঙের ১টা পাঞ্জাবী কিনে দিয়েছিলাম। পাঞ্জাবীটা তোমাকে দেবার পর তুমি বলেছিলা তোমার পছন্দ হয়নি, সেদিন খুব কেদেছিলাম। তখন থেকেই মনের ভিতর অভিমান জমা হয়ে গিয়েছিল, তারপর আর তোমাকে কখনো কিছু দেয়া হয়নি। কিন্তু আমার মনে আছে সেই ঈদে তুমি আমার দেয়া পাঞ্জাবীটা পরেই নামাজ পড়তে গিয়েছিলে, তখন খুব ভালো লেগেছিল। তারপরও কেন যে তোমাকে কিছু দেইনি তা এখন আর মনে করতে পারি না। তবে সেদিন তোমাকে থ্যাঙ্ক ইউ ও তো বলা হয়নি আমার পাঞ্জাবীটা পরার জন্য। আমি জানি সেই পাঞ্জাবীটা এখনও তুমি খুব যত্ন করে তুলে রেখেছ সেই কারনেও তোমাকে কখনো ধন্যবাদ দেইনি। আজ বরং তোমাকে ধন্যবাদ জানাই। আজ তোমাকে চিঠী লেখার কারনও এটা যে কথাগুলো তোমাকে এতদিন বলিনি আজ বলবো।
বিস্তারিত

Posted in চিঠি | এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

বন্ধুত্ব, প্রেম এবং যুদ্ধ- ১

বন্ধুতা

অনার্সে যখন হোম ইকোনোমিক্স কলেজে ভর্তি হলাম তখন কেউই পরিচিত ছিল না। তাই ভর্তির দিন হেলেদুলে কলেজে উপস্থিত হলাম। কারন যেহেতু পরিচিত কেউই নাই যেকোন জনের আগে পিছে ভর্তি হলেই হলো। আমার সামনে পিছনে যারা ভর্তি হয়েছিল তাদের মোবাইল নং নিয়ে বাসায় ফিরলাম। ওরা দুইজনই ছিল বগুরার। দুজনেই খুব ভাল। ওদের সাথে আমার খুব ভাল বন্ধুত্ব হয়ে গেল মোবাইলেই। ভর্তির ১মাস পরে আমাদের ক্লাস শুরু হলো।
বিস্তারিত

Posted in রম্য | 24 টি মন্তব্য

শুভকামনা বাংলাদেশ

বাংলাদেশ ক্রিকেট

মনে আছে বিশ্বাস
ব্যাটে-বলে খেলবে
বাংলাদেশ
ইতিহাস গড়বে।

বিস্তারিত

Posted in সংষ্কৃতি | 13 টি মন্তব্য

শ্বশুরবাড়িতে প্রথম ‘চা’

বিয়ের পরপর এদিক সেদিক বেড়ানো, আমেরিকা যাবার জন্য প্রস্তুতি নেয়া, কেনাকাটা করা সব কিছু নিয়ে চরম ব্যাস্ততার মধ্যে আমার দিনগুলো কেটেছে। আম্মু (আমার শাশুড়ি) সব সময় আমার খাওয়া দাওয়ার দিকে কড়া নজর রাখতো আমি সময় মত, পরিমান মত খাচ্ছি কিনা, আমার কিছু দরকার কিনা সব কিছু আমার বলার আগেই আম্মু বুঝে যেত। সব মায়েরা বুঝি এমনই হয়।আম্মু কখনই আমাকে রান্না করতে বলে নাই,বরং আমি যা যা খেতে পছন্দ করি আমাকে সব রান্না করে খাইয়েছে,যাতে আমি আমার বাসার অভাববোধ না করি।তখন আমারও মনে হতো আমিও একদিন আম্মুকে রান্না করে খাওয়াবো।

শ্বশুরবাড়িতে প্রথম 'চা'

বিস্তারিত

Posted in রম্য | 43 টি মন্তব্য

সাকরাইন

ঘুড়ি

আমার জন্ম, ছেলেবেলা, বেড়ে ওঠা সব কিছুই পুরান ঢাকায়। তাই এখানকার প্রায় সব ঐতিহ্যই আমার রক্তে মিশে আছে। পুরান ঢাকার বেশির ভাগ পরিবারের মতই আমাদের পরিবারও একান্নবর্তী পরিবার। আর কোন উৎসবের ছুতো পেলেই হলো সব ফুপুরাও চলে আসে বাসায়। তখন মনে হয় আমাদের ঈদ দুটো না অনেক…।             সাকরাইনও আমাদের তেমনই এক উৎসব।

বিস্তারিত

Posted in সংষ্কৃতি | 31 টি মন্তব্য

থ্যাঙ্কসগিভিং

থ্যাঙ্কসগিভিং এর ঐতিহ্যবাহী খাবার ( গুগলের সৌজন্যে )

১.                                                                                                                                             থ্যাঙ্কসগিভিং এর বেশ কিছুদিন আগে থেকেই আমেরিকায় উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।দেখতে বেশ ভালই লাগে।আম্রিকানদের দেখলে মনে হয় ঈদ আসছে… ওদের ভেতর অন্যরকম এক উত্তেজনা দেখা যায়। সাধারণত এই ধরনের আনন্দ আমরা ঈদে করি।প্রতি বছর নভেম্বরের চতুর্থ বৃহস্পতিবাররে পালন করা হয় এই থ্যাঙ্কসগিভিং।এটাই আমেরিকার সব চেয়ে বড় পারিবারিক উৎসব,এমনকি বড়দিন এর থেকেও বড়।এই উৎসব উপলক্ষে পরিবারের সবাই একসাথে হয়।আর সবাই কিছু না কিছু খাবার নিয়ে আসে।শুক্রবার সন্ধ্যায়  পরিবারের সকলের সাথে ডিনার করাটা প্রায় সব বাড়িতেই রীতি,যা নববর্ষ কিংবা বড়দিনে দেখা যায় না।বড়দিন থেকে নববর্ষ পর্যন্ত আমেরিকানরা অবশ্য নিজেদের নিয়েই ব্যাস্ত থাকে। থ্যাঙ্কসগিভিং এ আমেরিকান ফুটবল খেলাও দেখানো হয়, যা পরিবারের সবাই মিলে একত্রে বসে দেখে- এটাও এই উৎসবের ঐতিহ্যের একটা অংশ।

বিস্তারিত

Posted in সংষ্কৃতি | 12 টি মন্তব্য

লাফায়েট সেমেটারী ট্যুর

ফুলের শুভেচ্ছা জানানো কিছু সমাধি

এই হ্যালোইনে টুলেইন ইউনিভার্সিটি হন্টেড ট্যুরের আয়োজন করেছিল।লাফায়েট সেমেটারীতে হন্টেড ট্যুর হবে।আমি ট্যুরের কথা শোনার পর থেকে বেশ উত্তেজিত।কেমন হবে/কি দেখাবে…মনে মনে অনেক কিছুই চিন্তা করে ফেলেছিলাম।মনে মনে হয়তো এইটাও আশা করে ফেলেছিলাম… কে জানে কোন ভূতও হয়তো দেখে ফেলতে পারি!!! কিন্তু তৌফিক যখন বললো ট্যূর হবে দিনের বেলায়,তখন একটু আশাহতই হলাম,বলা চলে।কি আর করা আমার ভূত দেখার সকল আশাই ত্যাগ করলাম।ইশ… কেন যে ভূতগুলো দিনের বেলায় বের হয় না!!!

বিস্তারিত

Posted in ভ্রমন | Tagged , | 17 টি মন্তব্য

মজার খাদ্য/ সুকুমার বড়ুয়া

কহিলেন আরশোলা

নেংটিরে ডাকিয়া

ঐ দেখ গৃহকোণে

কাঠের যে তাকিয়া

বিস্তারিত

Posted in রম্য | 19 টি মন্তব্য